নাগরিক ভাবনাঃ আবু মহী উদ্দীনঃ অন্তরবর্তী সরকারের পরিবেশ মন্ত্রণালয় ভালো ১টি পদক্ষেপ নিয়েছে। ১ নভেম্বর থেকে পলিথিন ব্যবহার নিষিদ্ধ। ২০০৩ সালে আমি ঠাকুরগাঁও জেলা স্কাউটের কমিশনার। আমলটি বিএনপি সরকারের। সরকার পলিথিন নিষিদ্ধ করেছিল। ক্ষতিকর পলিথিন নিয়ে সচেতনতা তৈরি করার জন্য সারা জেলায় উদ্যোগ ব্যক্তিগত হলেও স্কাউটদের মাধ্যমে পলিথিন কুড়ানোর প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলো। গোটা জেলার কাব এবং স্কাউটরা এতে অংশগ্রহণ করলো। পীরগঞ্জে তখন ইউএনও সাবের হোসেন । তিনি পরে ডিসি হয়েছিলেন , তাদেরই ডিসি হওয়া উচিত। খুবই ডায়নামিক কর্মকর্তা। স্কাউট প্রোগ্রামকে খুব ভালোবাসতেন। পলিথিন সংগ্রহ প্রতিযোগিতায় ১লক্ষ ৭৬ হাজার পিস পলিথিন কুড়িয়ে পীরগঞ্জ উপজেলা শীর্ষস্থান অর্জন করে। ইউএনও সাহেব দারুণ ভুমিকা পালন করেন।

তার ক্যাম্পাসে তিনি নিজে পলিথিন কুড়িয়ে স্কাউটদের বস্তায় দিয়েছিলেন। তার দেখাদেখি উপজেলার অপরাপর কর্মর্তারাও অংশ নেন। তবে আফসোস রয়ে গেছে তাহলো আমি বদলী হয়ে যাবার কারণে তাদের পুরস্কারটা দেওয়া সম্ভব হয়নি। জেলা স্কাউটস এই স্বীকৃতিটা দেওয়ার তাগাদা অনুভব করেননি। বড়জোর একটা ক্রেষ্ট দিতাম এটা নিয়ে তারা অনুষ্ঠান করতো। ইউএনও সাহেব তার পৃষ্টপোষকতার স্বীকৃতি পেতেন। তার সময় নিজস্ব অর্থায়নে স্কাউট লিডার বেসিক ট্রেনিংয়ের আয়োজন করা হয়। সেই একই কোর্সে ৩ টি বিষয়ের সমন্বয় করা হয়েছিল। ক) স্কাউট লিডার বেসিক কোর্স খ) বিশ^ জাম্বুরীতে যোগদানের জন্য নির্বাচিত ৬ জন স্কাউটের ৭ দিন ট্রেনিং গ) পীরগঞ্জ ,রানীশংকাইল এবং হরিপুর উপজেলার জন্য শাপলা কাবের ওয়ার্কশপ।

২০০৩ সালে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ২০ তম বিশ^ স্কাউট জাম্বুরীতে যোগদানের জন্য সারা জেলা চষে বেড়িয়ে ৬ জন আবেদনকারী সংগ্রহ করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত ২ জন অংশগ্রহণ করেছিল। ঠাকুরগাঁও কেনো রংপুর বিভাগ থেকে এটাই প্রথম বিশ^ জাম্বুরীতে যোগদান। যে কোন ট্রেনিংয়ে আমি আমার ব্যক্তিগত কম্পিউটার সেট নিয়ে যেতাম , কম্পোজ এবং প্রিন্ট করতাম। কোর্সে কোন চিলতা কাগজ ব্যবহার হতোনা।

বহুমাত্রিক এই কোর্সটি খুবই সফল হয়েছিলো। কোর্সে প্রশিক্ষণার্থীদের ১সেট বই , পূর্ণাঙ্গ পোষাকের জন্য ১ সেট ব্যাজ , হুইসিল ও কর্ড দেওয়া হয়েছিল। ইউএনও সাহেব খুবই ইমপ্রেসড হয়েছিলেন এই কোর্সের সফলতা দেখে। তিনি হিসাব মেলাতে পারেননি ৩৭,৫০০/ টাকা দিয়ে ৬৭ জন মানুষের ৭ দিনের ৩ বেলা খাবারের খরচ , বাবুর্চি , হাড়ি পাতিল ভাড়া, ১১জন কাব তার সাথে ৩জন শিক্ষকের ২ বেলা খাবার, ৫টি বইয়ের ১টি সেট হিসাবে ২৫০ টি বই ,৭টি ব্যাজ(মোট ৩৩৬ টি ব্যাজ), ৪৮টি স্কাউট হুইসিল , ৪৮ টি হুইসিল কর্ড , ব্যবস্থাপনা খরচ , অসংখ্য হান্ড আউট ফটোকপি দেওয়া, মার্কেটিং নামে একটি বিশেষায়িত ট্রেনিং পরিচালনার জন্য খরচ, কোর্স মুল্যায়নের জন্য এসেসমেন্ট শীট বিতরণ করে মূল্যায়ন, প্রশিক্ষকদের যাতায়ত খরচ , তাদের আবার খুব কম হলেও সম্মানী , স্কার্ফ বানানো , ওয়াগেল ক্রয়,ব্যবস্থাপনা, মহাতাঁবু জলসায় অতিথি আপ্যায়ন, আনুষ্ঠানিকতার খরচ এসব কি করে সম্ভব তা ভেবে তিনি অবাক হয়েছেন। কোর্স শেষে তিনি জিজ্ঞেস করেছিলেন , ক্রীড়া অফিসার সাহেব টাকা কত সর্ট পড়েছে? যখন বলেছিলাম সর্ট পড়েনি তখন তিনি সত্যি অবাক হয়েছিলেন।

এখনতো বাংলাদেশ স্কাউটস এর প্রকল্পের ্আওতায় স্কাউট লিডার বেসিক ট্রেনিং কোর্স হচ্ছে। ৪০ জন ট্রেনি , ১০ জন ট্রেনার। মোট ৫০ জন। ট্রেনিং ৫ দিনের। মানে একদিন বিকেলে শুরু মাঝখানে ৩দিন আর শেষদিন বিকেলে চলে যাওয়া। এখনকার কোর্সে এই ৫০ জনের ৫ দিনের ট্রেনিং কোর্সের বরাদ্দ ১,১৩,০০০/ টাকা মাত্র। তার মানে এখনতো হোটেলে রেখে কনভেনশন হলে ট্রেনিং করানো সম্ভব। পীরগঞ্জে আগে থেকেই সক্রিয় কমিটি ছিল। সাবের হোসেন সাহেব আরো ভালো একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছিলেন , ফলশ্রæতিতে স্কাউটিং কার্যক্রমে পীরগঞ্জ উপজেলা, ঠাকুরগাঁও জেলার ১ নং অবস্থান অর্জন করলো। তবে সব আয়োজনেরই ডার্ক সাইড থাকে। নিজশ^ অর্থায়নে কোর্স,ইউএনও সাহেব সার্কুলার দিয়ে কোর্স ফি ৭৫০/ টাকা হারে আদায় করেছিলেন। কোর্স ফি ৩৭,৫০০/ টাকা বিধান মোতাবেক কোর্স লিডারের নিকট হস্তান্তর করেন। কোর্স শেষে খরচের হিসাব বিধি মোতাবেক উপজেলা স্কাউটস কমিটির সম্পাদককে দিয়ে দেওয়া হয়।

জেলা পর্যায়ে আয়োজন , ইউএনও সাহেব উদ্বুদ্ধ হয়ে তাঁর উপজেলার সকল স্কুলে স্কাউটিং চালুর লক্ষ্যে নিজস্ব অর্থায়নে স্কাউট লিডার বেসিক কোর্সের আয়োজন করেছেন , কোর্স ফি নির্ধারণ করেছে উপজেলা স্কাউট কমিটি। ইউএনও সাহেব ফি আদায় করেছেন। আঞ্চলিক ট্রেনিং বিভাগ ট্রেনার নিয়োগ করেছে। বেসিক কোর্স নিয়ন্ত্রন অনুমোদন ও পরিচালনা করে আঞ্চলিক স্কাউটস এতে জেলা বা কেন্দ্রের কোন দায় দ্বায়িত্ব নাই। এই কোর্সের বিষয়ে পীরগঞ্জ উপজেলা স্কাউটস এর কেউ কোথায় কোন প্রশ্ন তোলেনি , অভিযোগ করেনি। কোর্সের খরচ উপজেলা স্কাউটস এর নির্বাহী কমিটি এবং বার্ষিক কাউন্সিল অনুমোদন করেছে।

বছর কয়েক পরে আমাকে বাংলাদেশ স্কাউটস থেকে শাস্তি দেওয়ার খুবই প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপনের আগেই শাস্তি নিশ্চিত করা হয়েছিল। পরবর্তীতে স্ব:উদ্যোগে আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগপত্র সংগ্রহ করে জানতে পারি, পীরগঞ্জে অনুষ্ঠিত এই কোর্সটিও ১৩ দফা অভিযোগের ১ টিতে আছে। অভিযোগ হলো প্রভাব খাটিয়ে জোর পুর্বক আমি ৭৫০/ টাকা হারে স্কাউট ট্রেনিং কোর্স ফি আদায় করেছি। তবে কপাল ভালো যে এই অর্থ তছরুপ করা হয়েছে এই মর্মে অভিযোগ উত্থাপন করার বিষয় মনে আসেনি। বরং সেই অভিযোগটা বেশি গ্রহণযোগ্য হতো। এই প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন রাজশাহী অঞ্চলের সেক্রেটারী সাহেব। তার খুব প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল এই কারণে যে, আমি তার ১৩ লক্ষ টাকার তছরুপ এবং অনিয়মের তথ্য উদঘাটন করেছিলাম।

এই কোর্সটি পরিচালনার জন্য আমি না হলেও দেশের যে কোন একজন লিডার ট্রেনারকে নিয়োগ করা হতে পারতো। এই ট্রেনার নিয়োগ করেন রাজশাহী আঞ্চলিক কমিটির ট্রেনিং বিভাগ। কোর্স লিডার যেই-ই হোক তাকে এই টাকা দিয়ে দিতে হতো। এই টাকা দিয়ে কোর্স পরিচালনার পর হিসাব এবং ভাউচার সমুহ আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দিতে হবে,এটাই বিধান। এর পর কোর্স রিপোর্টে আয় ব্যয়ের হিসাব আঞ্চলিক কার্যালয়ের ট্রেনিং বিভাগে প্রেরণ করতে হয়। এখন প্রশ্ন করা যায় কোর্স ফি আদায়ে কোর্স লিডারের প্রভাব এবং জোর খাটানোর কোন সুযোগ আছে কিনা, এবং তাকে দ্বায়ী করা যায় কিনা? মজার বিষয় হলো এই কোর্সের ব্যবস্থাপনায় ৭৫০/ টাকা ফি আদায় করার জন্য আমি দ্বায়ী এই অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে ১৩ দফার ১ দফা।

বহুমূখী ষড়যন্ত্রের বহি:প্রকাশের ফসল হিসাবে প্রথমেই সকল স্তরে সদস্যপদ বাতিল করে নির্দেশনা জারী , এর পর যখন কিনা আবেদন করে অভিযোগপত্র সংগ্রহকালীন আমি ব্যক্তিগত শুনানী চাই কিনা জানতে চাওয়ায়, আমি শুনানী চাইলে যারা বহিস্কার করেছে তারাই শুনানী করেন এবং সদস্য পদ ফিরিয়ে দেন তবে ফরমান জারী করেন ইউনিটের বাইরে কোন দ্বায়িত্ব পালন করতে পারবনা। মানে দাঁড়ালো হাত পা বেঁধে সাঁতার কাটা আরকি। এই সিদ্ধান্ত মানতে গিয়ে আমি আর কোন কর্মসুচিতে অংশ নিতে পারতামনা। তবে একটা বিষয় খেয়াল করেছি যাদের জন্য স্কাউট অঙ্গনে বেশী সহায়তা দিয়েছি তারাই আগুনে খড়ি এগিয়ে দেওয়ার দ্বায়িত্ব পালন করেছে খুবই নিষ্ঠার সাথে। যে সকল স্কাউট লিডার ফান্ডামেন্টাল এবং গঠন ও নিয়মের ধার ধারেননা , এটাকে যারা একটা পিকনিক এবং রিক্রিয়েশন ভাবেন তাদের কাছে ডেডিকেটেড স্কাউট লিডারদের এই পরিনতি ঘটেছে। এ রকম শাস্তিপ্রাপ্ত সারা দেশেই আছে। মোটামুটিভাবে ১৫/১৬ বছর ধরে অনেকেই শাস্তিপ্রাপ্ত, প্রতিবছরই কিছু যোগ হয়।

স্কাউট সংগঠনে কাউকে সাইজ করার জন্য একটা মারনাস্ত্র আছে। তা হলো গঠন ও নিয়মের ২৪৩ নং ধারা। এই ধারা প্রয়োগের যে সব পুর্বশর্ত আছে তার সামান্যমতও মানা হযনি। এটা দেশে প্রচলিত সাইবার ক্রাইম এক্ট এর অনুরুপ। আপনি কক্সবাজারে কোন বক্তব্যে কারো সমালোচনা করলেন , তেঁতুলিয়া থেকে যে কেউ একজন সংক্ষুব্ধ হলেন এবং তিনি মামলা করে দিলেন। যার সমালোচনা করলেন তিনি সংক্ষুব্ধ হননি। যথারীতি গ্রেফতার, জামিন অযোগ্য অপরাধ,এবং অনির্দিষ্ট কাল হাজতবাস। স্কাউটের এই ধারাটাও এই রকম। ‘অস্কাউট সুলভ আচরন’। এই অস্কাউট সুলভ আচরনের কোন ব্যাখ্যা নাই , কোন মাত্রা নাই, কি জাতীয় কাজ করলে তা অস্কাউট সুলভ হবে তার কোন তালিকাও নাই। কর্তৃপক্ষীয় কেউ কোন কারণে আপনাকে অপছন্দ করলেই আপনার আচরন অস্কাউট সুলভ হতে পারে, এবং এই শাস্তি থেকে আপনার রেহাই পাওয়ার কোন উপায় নেই।
সরকারি চাকুরী করেছি। যে কোন মানুষই অপরাধমুলক কাজে জড়িত হতে পারে, তার এই সব অপরাধমুলক বিষয় নজরে আসলে কর্তৃপক্ষ তাকে কৈফিয়ত তলব করবেন, অভিযুক্ত জবাব দিবেন , জবাব পছন্দ হবেনা , ব্যক্তিগত শুনানী চান কিনা জানতে চাইবে , তাকে শাস্তি দিবে , ইচ্ছা করলে অভিযুক্ত রিভিউ করবেন , পরে আপীল করবেন, শেষে রয়েছে টাইবুনালে মামলা করা। সরকারি চাকুরীতে অপরাধের যে তালিকা আছে তাতে নৈতিক স্খলন এবং অর্থ তছরুপ অমার্জনীয় অপরাধ। অবশ্য আমার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগে এই ২টি বিষয়ের কোন একটি অন্তর্ভুক্ত করতে অভিযোগকারীরা মনে হয় ভুলে গিয়েছিলেন। না হলে শুধু লিখে দিলেই তো হতো।

তাই বলে যে একেবারে এই অভিযোগ থেকে মুক্ত ছিলাম তা নয়। কমিশনার হিসাবে দ্বায়িত্ব পালনের শেষের দিকে একজন ‘প্রখ্যাত’ সাংবাদিক (যিনি সরকারি চাকুরীর পেশায় থাকলেও সাংবাদিক হিসাবেই পরিচিত ছিলেন) তিনি কোন কারণে রুষ্ট হয়েছিলেন। তিনি নিজের কাগজে সংবাদ না দিয়ে তার অনুজদের দিয়ে সংবাদ ছাপানোর ব্যবস্থা করলেন। সংবাদের বিষয়বস্তু হলো ‘লক্ষ লক্ষ টাকার অনিয়ম ও তছরুপ করেছি’। খবরের কাগজের মাধ্যমে আমাকে জানাতে হয়েছিল যিনি কোন টাকাই খরচ করেননা, তিনি টাকা পয়সা তছরুপ করেন কিভাবে? এ বিষয়ে আমার অফিসও আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিল। ঘটনা জানার পর আমার কর্তৃপক্ষ আমাকে বলেছিল যে সংগঠনের সদস্যরা সম্মান দিতে জানেনা ,ওসব ফালতু কাজে সময় দেন কেন?’ বড়জোর মানহানির মামলা করতে পারতাম , মামলা হতো আদালতে , রায় হতো আমার পক্ষে কিন্তু কে সেটা জানতো? সাংবাদিক সাহেবতো সারা দেশকে জানানোর মহান দ্বায়িত্বটা পালন করেছেন। শুধু এটুকু বলতে পারি , তার সম্পর্কে সমালোচনা করতে আমার রুচিতে বাধে। এরাই নাকি রাষ্ট্রের ৪র্থ স্তম্ভের কর্ণধার।

ফেসবুক মন্তব্য


মতামত জানান :

 
 
 

শিরোনাম :

নাট্য সমিতির সপ্তাহব্যাপী আয়োজনের ৫র্ম দিনে মঞ্চায়িত হলো সংগীতানুষ্ঠান ফরিদপুরে চোরাই গরুসহ দুই চোর আটক সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবীতে ঈদগাঁওতে বিক্ষোভ  পঞ্চগড় দ্বিতীয় দফায় শৈত্যপ্রবাহের কবলে ঠাকুরগাঁও সুগার মিলে আখ মাড়াই মৌসুম শুরু তথ্য অধিকার বাস্তবায়ন ও পরবীক্ষণ কমিটির সাথে তথ্য কমিশনারে সাথে মতবিনিময় সভা নবাবগঞ্জে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত ডোমারে ইপিল গাছ থেকে গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার জুলাই-আগস্টের ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের খসড়া তালিকা প্রকাশ বিএনপি আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে নিয়ে আসার চেষ্টা করছে পঞ্চগড়ে আদালতে জনবল তোপের মুখে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত নদীতে নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার শেরপুরে  বিএনপির মনোভাব কি বদলাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি চলতি ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের পাকিস্তান থেকে আমদানি বেড়েছে ২৭%,কমেছে ভারত থেকে আদমদীঘিতে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে গাছ কাটার অভিযোগ, প্রশাসন নীরব তেঁতুলিয়ায় শীতবস্ত্র উপহার দিলেন আল খায়ের ফাউন্ডেশনের মালয়েশিয়ায় বড়দিন উপলক্ষে বর্ণিল সাজে সেজেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের ডিবির জ্যাকেট-আইডি কার্ড না দেখিয়ে আসামি ধরছে না বাংলাদেশে ছাত্রদের নতুন দল আসছে, টার্গেট কি ক্ষমতা? পঞ্চগড় তেঁতুলিয়ায় ৯ কোটি টাকার মাদকসহ যুবক আটক বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে ফাঁসি দেওয়া হবে-হামিদুর রহমান আযাদ ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ নিহত-২ ফরিদপুরে বিদেশি পিস্তলসহ দুই সন্ত্রাসী আটক কবিতঃ চির স্বরণীয় কবি নজরুল-লেখক সৈয়দ হারুনুর রশীদ ঠাকুরগাঁও এর বালিয়াডাঙ্গীতে শ্যালকের হাতে দুলাভাই খুন। পাকিস্তান থেকে আলু-পেঁয়াজ ও শিল্পের কাঁচামাল জাহাজ এসেছে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানতে পারে দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লড়াইয়ে বিএনপি একা বিজিবি ও বিএসএফ এর পতাকা বৈঠকে ছাড়া পেলেন বাংলাদেশি কিশোর
Translate Here »